
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমার কোলাঘাট-পাঁশকুড়া-শহীদ মাতঙ্গিনী-ময়না প্রভৃতি ব্লকে যত্রতত্র গজিয়ে উঠছে,দো-তিন ফসলি কৃষিজমিকে নষ্ট করে মাছের ভেড়ি।
বেআইনি এই কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে আজ “তমলুক মহকুমা মাছের ঝিল বিরোধী কৃষক সংগ্রাম কমিটি”র পক্ষ থেকে জেলাশাসক,জেলা পুলিশ সুপার, জেলা এবং মহকুমা ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিকের নিকট ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি দেওয়া হয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন কমিটির উপদেষ্টা নারায়ন চন্দ্র নায়ক, সভাপতি মধুসূদন ভৌমিক, যুগ্ম সম্পাদক সজল সরেন, কোষাধ্যক্ষ প্রশান্ত সামন্ত,প্রকাশ আদক প্রমুখ।
কমিটির অভিযোগ, বেশ কয়েক বছর ধরেই বহিরাগত কয়েকজন ঝিল মালিক মুষ্টিমেয় কয়েকজন বড় চাষীর সহযোগিতায় দো-তিনফসলী কৃষিজমিকে নষ্ট করে এই বেআইনি কার্যক্রম চালাচ্ছে। জেলার ঐ নিচু ব্লকের বিভিন্ন মৌজাগুলিতে ওই ঝিল তৈরি হলে এলাকার জল নিকাশি ব্যবস্থা বর্ষার সময় একেবারে ভেঙে পড়বে বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, কয়েক বছর পর জমির গুনমানও একেবারে নষ্ট হয়ে পড়বে। বহু মানুষ কাজ হারাবে।
অবিলম্বে এই বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মহকুমা কমিটির পক্ষ থেকে জেলা দপ্তরে আজকের এই ডেপুটেশন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বলে জানান নেতৃবৃন্দ।
(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন
নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক
হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২)